➖
হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার বনগাও গ্রামের তপশীল বর্নিত ভূমিতে লীজ চুক্তির মাধ্যমে জনাব মোঃ মকসুদ আলী ও আরও ২জন সহযোগী পার্টনার আতাউর রহমান সেলিম এবং লুৎফুর রহমান চৌধুরী বিগত ১ সেপটম্বর ২০১৭ সাল হইতে মেসার্স সীমান্ত ব্রিকস নামে একটি ব্রিক ফিল্ড কার্যক্রম শুরু করেন। তৎপর হইতে তাহারা সুনামের সাথে প্রতিষ্ঠানটি পরিচালনা করে আসছিলেন।
কিন্তু জনাব মকসুদ আলীর পার্টনার আতাউর রহমান সেলিম ও লুৎফুর রহমান চৌধুরী আওয়ামীলীগ সরকার পরিবর্তনের কারণে বিভিন্ন মামলার আসামী শ্রেণীভুক্ত হন এবং একটি মামলায় আতাউর রহমান সেলিম বর্তমানে জেল হাজতে আছেন, এবং অপর আরেক পার্টনার লুৎফুর রহমান চৌধুরী আত্মগোপনে আছেন।
এমতাবস্থায় যৌথ মালিকানার চুক্তিনামার শর্ত অনুযায়ী বর্তমানে জনাব মকসুদ আলী এককভাবে বিনা বাধায় ব্যবসা পরিচালনা করে আসছিলেন। ইদানিং সীমান্ত ব্রিকস এর সাবেক কর্মচারী-
১) লুৎফুর রহমান ছুরুক (৫৩) পিতা আঃ ছত্তার, সাং বনগাও
২) ফারুক চৌধুরী (৪৮) পিতা শহীদ চৌধুরী, সাং গাতাবলা
৩) জুবেদ তালুকদার (৩৮) পিতা রফু মিয়া তালুকদার, সাং সতং
৪) অরুণ কুমার চক্রবর্তি (৪৫) পিতা ভুবেন্দ্র চক্রবর্তি, সর্বসাং চুনারুঘাট, হবিগঞ্জ ও অজ্ঞাতনামা কয়েকজন দুস্কৃতিকারী লোভের বশবর্তী হয়ে ভুয়া/বাতিলযোগ্য দলিল সৃষ্টি করে সীমান্ত ব্রিকস হইতে বৈধ মালিক মকসুদ আলী ও তার পার্টনারদেরকে জোরে বলে বেদখল করিবে বলে এলাকায় প্রকাশ্যে প্রচার করিয়া বেড়াচ্ছিলো। এমনকি উক্ত লক্ষ্য বাস্তবায়নের উদ্দ্যেশে দলভোক্ত হইয়া সীমান্ত ব্রিকস এর আশপাশে সন্দেহজনক ভাবে ঘুরাফেরা করিয়া আসছিল। যেকোন সময় তারা জবর দখল করিয়া নেওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিলে জনাব মকসুদ আলি অতিরিক্ত জেলা হাকিম আদালত, হবিগঞ্জে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলা নং ৭০৪/২৪ (চুনা), মামলার ধারা, ফৌঃ কাঃ বিঃ ১৪৪
উক্তস্থানে ছুরুক মিয়া, ফারুক চৌধুরী, জুবেদ তালুকদার, অরুণ চক্রবর্তি ও অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিগণ কোন অবস্থাতেই মেসার্স সীমান্ত ব্রিকস এ বেআইনীভাবে অনুপ্রবেশ করতে তাদের বিরোদ্ধে ফৌজদারী কার্যবিধির ১৪৪ ধারার বিধান মতে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা প্রদান করেছে মহামান্য আদালত। এবং জনাব মকসুদ আলীকে নির্বিঘ্বে ব্যবসা পরিচালনা করার সর্বপ্রকার আইনি সহযোগীতার আশ্বাস প্রদান করেছেন।
দ.ক.মামলা