➖
ডেস্ক রিপোর্ট◾
আমাদের সবারই দায়িত্ব শিক্ষা বিস্তারে যার যার অবস্থান থেকে অবদান রাখা। শিক্ষা দারিদ্র নিরসন এবং ভবিষ্যত প্রজন্মকে উন্নয়নের পথ দেখায়।
আজ ২৪ জানুয়ারি ২০২৫। দিনটি জাতিসংঘ ঘোষিত একটি বিশেষ দিন। সারাবিশ্বে এ দিনটিকে ’আন্তর্জাতিক শিক্ষা দিবস’ হিসেবে পালন করা হয়। শিক্ষা যেহেতু মানুষের মৌলিক অধিকার, শিক্ষায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারের ক্ষেত্রে রয়েছে অপার সম্ভাবনা। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের ডিসেম্বরে শিক্ষায় এর ব্যবহারের গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা শুরু করে। এর মাধ্যমে শান্তি, উন্নয়ন এবং সমতা আনয়নের ক্ষেত্রে ভূমিকা পালন করার অঙ্গীকার করা হয়।
২০১৯ খ্রিষ্টাব্দের ২৪ জানুয়ারি থেকে দিবসটি পালন করা শুরু হয়। সেখানে বলা হয় শিক্ষাদান শুধু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যেই সীমিত নয়। আমাদের সবারই দায়িত্ব রয়েছে শিক্ষাক্ষেত্রে সমতা আনয়নের জন্য যার যার স্থান থেকে অবদান রাখা। শিক্ষার ব্যাপকতাই দারিদ্র নিরসন করে বিশ্বে সমতা আনয়ন করতে পারে এবং ভবিষ্যত প্রজন্মকে উন্নয়নের পথে ধাবিত করতে পারে।
এবারের অন্তর্জাতিক শিক্ষা দিবস এর প্রতিপাদ্য হলো- ’কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও শিক্ষা: স্বয়ংক্রিয়তার যুগের মানবিক ক্ষমতা সংরক্ষণ।
দ.ক.সিআর.২৫