➖
আ সা দ ঠা কু র ◾
ইসলাম ও মনুষ্যত্বের আদর্শে উজ্জীবিত ডিজিটাল সাইনটেক এর স্বত্তাধিকারী, চুনারুঘাট ব্যাকস এর নির্বাহী সদস্য, আর্টিস্ট ও গ্রাফিক্স ডিজাইনার মোহাম্মদ সুমন একজন উত্তম চরিত্রের অধিকারি।
এই নৈতিক গুণাবলি সম্পন্ন মেধাবী যুবক স্বকর্মে নিবেদিত প্রাণ। সে তাঁর কর্মতৎপরতায় সৃষ্টিশীল কাজে উদ্যোমি, প্রগতিশীল চিন্তাভাবনায় অন্যায়ের বিরুদ্ধে আপোষহীন, মানবিক চেতনাধারনকারী ও সামাজিক ন্যায়পরায়ন হিসেবে আজকের এই সময়ে একজন যোগ্য ব্যক্তিত্বের উদাহরণ।
তাঁর পেশাগত সৃজনশীল ক্ষমতা, প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবসায়িক গুনাবলী এবং দীর্ঘ জীবনের কর্মযজ্ঞই প্রমাণ করে সে একজন কর্মদক্ষ মানুষ ও শ্রমজীবি প্রাণ।
ছাত্রাবস্থা থেকেই সে শ্রম ও নৈতিক আদর্শকে লালন করে জীবন গড়ার লড়াই লড়ছে। অতি শিক্ষিত নাহলেও সাংসারিক স্বচ্ছলতায় শান্তির নীড়ে স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে তৃপ্তিতে আলহামদুলিল্লাহ্ জ্ঞাপনে ঠিকই অতি বিত্তবান।
সে আধুনিক সমাজের রং তামাশায় ঘা না ভাসিয়ে, অসৎ ব্যবসা বাণিজ্য বা আয় রোজগারকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে আজকের অশুদ্ধ সমাজে একজন দায়িত্ববান স্বামী ও যোগ্য পিতার ভুমিকা পালন করে চলছে।
“আমাদের দেশে সেই ছেলে হবে কবে
কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে।
মুখে হাসি বুকে বল,ত্যাজে ভরা মন।
মানুষ হইতে হইবে এই যার পণ।”
কবি কুসুম কুমারী দাসের উপরোক্ত কবিতা বা কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের—
“উদয়ের পথে শুনি কার বাণী
ভয় নাই ওরে ভয় নাই।
নিঃশ্বেষে যে প্রাণ করিবে দান
ক্ষয় নাই তার ক্ষয় নাই।”
ঠিক এমনই কবিতাময় চুনারুঘাট পৌরসভার এক অকুতোভয় সংগ্রামের, দুঃসাহসিক জীবন যোদ্ধা মোহাম্মদ সুমন।
মোহাম্মদ সুমনের রাজনৈতিক পরিচয়েও ঢালাও ভাবে দলদাস বা দলকানার প্রকাশ ঘটেনি। জানা মতে অত্র পৌর জামায়াতের টিম সদস্য সে।
স্বভাবত: আত্মশুদ্ধি যোদ্ধা। এমনই বহু সংগ্রামের মধ্য দিয়ে উঠে আসা এক বিনয়ী, নম্র, যার স্বভাবসলুভ হাসি ও ভালোবাসায় অনেকেই আক্ষরিক অর্থে মুগ্ধ।
মোহাম্মদ সুমন চুনারুঘাটের এক সাধারণ পরিবার থেকে উঠে আসা কর্মবান্ধব, সৎ; যে কেহ বিপদ আপদে যোগাযোগ করে কাছেও পায় তাকে। সকলের স্নেহ ভালোবাসায় তার পরিচয় সে একজন ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন ভালো চরিত্রের মানুষ।
একান্ত সাক্ষাতে সে জানায়, আমি মানুষ হিসাবে একজন মুসলমান, আমার দেহে যতদিন প্রান আছে আমি ইসলামের আদর্শেই বেঁচে থাকতে স্বচেষ্ট থাকবো। ইনশাআল্লাহ্
দ.ক.ব্যক্তিবন্ধনা