স্থানীয় লোকজন জানান,জানুয়ারি মাসে উপজেলায় অন্তত ৯টি ট্রান্সফরমার চুরি হয়। এখন পর্যন্ত প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী চুরি যাওয়া ট্রান্সফরমার উদ্ধার করতে পারেন নি। পল্লী বিদুৎ সমিতির নিয়ম ট্রান্সফরমার চুরি হলে ট্রান্সফরমারের সম্পূর্ণ মূল্য দিতে হয় গ্রাহকদের। ট্রান্সফরমার চুরি হলে মূল্য পরিশোধের পরও নতুন করে ট্রান্সফরমার প্রতিস্থাপন করতে এক সপ্তাহ সময় লেগে যায়। এ সময়টা বিদ্যুৎহীন থাকতে হয় গ্রাহকদের। এতে সেচ কাজ বিঘ্নিত হয়েছে
এ ব্যপারে চুনারুঘাট পল্লী বিদুৎ সমিতির ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার জুনায়দুর রহমান বলেন, চুনারুঘাট পল্লী বিদুৎ সমিতির আওতায় গত এক বছরে ৪৯টি ট্রান্সফরমার চুরি হয়েছে। যার মূল্য প্রায় ৪০ লাখ টাকা।